
আজকাল সবাই যে হারে ভুগছে,সকলে নির্দ্বিধায় উপলব্ধি করতে পারছে ‘স্বাস্থ্যই সম্পদ’। মোটা হয়ে গেলেই নাকি নানারকম অসুস্থতা ঘিরে ধরছে ভাবুনতো! এক্ষেত্রে keto green coffee র নাম না বললেই নয়। অতিরিক্ত চর্বি কিংবা ওজন কমিয়ে ফেলুন খুব সহজে!

ফেসবুক facebook স্টার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবো?
জাঙ্কফুড খেয়ে শরীর বেড়ে গেছে কমাতে তো হবে!সঠিক উপায়ে সল্প সময়ে ন্যা’চারালি নিজেকে ফিট করে তুলন!!আজকাল ওজন কমাতে নতুন ট্রেন্ড গ্রিন কফি! এক্ষেত্রে keto green coffee র নাম না বললেই নয।
কফিপ্রেমীরা তো বটেই, যাঁরা স্বাস্থ্য নিয়ে সদা সচেতন, তাঁদেরও প্রিয় পানীয়ের তালিকায় ঢুকে পড়েছে এই গ্রিন কফি।৮-১০ কেজি লস করুন।এক কাপ Keto Green Coffee খেয়েই কমে যাবে আপনার বাড়তি ওজন।বাড়তি ওজনের সমস্যা সমাধানের জন্য এডভান্স ফর্মুলার কেটো গ্রিন কফি।সম্পূর্ণ আমেরিকান ফর্মুলার একটি প্রোডাক্ট।
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে——————
Table of contents
কিটো keto গ্রিন কফি কি?
|
টক্সিন-মুক্ত রাখতে সাহায্য করে |
কিটো keto গ্রীন কফির মূ ল বৈশিষ্ট্য
|
চর্বি হ্রাস ত্বরান্বিত করে |
কীভাবে খাবেন কেটো keto গ্রিন কফি? | কর্মক্ষমতা বাড়ায়,রোগ প্রতিরোধ করে |
কিটো keto গ্রীন কফির মূ ল বৈশিষ্ট্য
কিটো keto গ্রিন কফির মূল বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে এর কেটোজেনিক সূত্র, যা চর্বি হ্রাস এবং কেটোন উৎ উত্পাদনকে সমর্থন করার জন্য যত্ন সহকারে তৈরি করা হয়েছে। ভাল চর্বি সহ 25টি প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ সহ, এই পণ্যটি নিশ্চিত করে যে আপনার শরীর একটি কেটো চক্রে থাকাকালীন প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করে। নিরাপদে ক্ষুধা দমন করে, এটি আপনাকে আপনার খাবারের আকাঙ্ক্ষার উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সহায়তা করে।
কিটো keto গ্রীন কফির প্যাকেজিং
প্যাকেজিং সবুজ রঙের একটি প্যাকেট যার মধ্যে এই প্রোডাক্ট সুন্দর ভাবে বাতাস প্রবেশ যাতে না করে সেই বন্দোবস্ত করে রাখা আছে। প্রোডাক্ট টি আসলে ইউএসএ র যার ওজন 120 গ্রাম।
facebook ফেসবুক রিলস্ কি? রিলস্ থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবো?
কিটো keto গ্রীন কফির উপাদান
কিটো keto গ্রিন কফির উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে কফি ফল থেকে ভুনা না করা কফি বিন, কফি অ্যারাবিকা, কফি ক্যানেফোরা, কফিন অ্যানহাইড্রাস, পদ্ম পাতার নির্যাস,গারসিনিয়া ক্যাম্বোগিয়া, ভিটামিন সি, দারুচিনি, লাল মরিচ, সরিষার বীজ, টেমিনালিয়া চেবুলা, টার্মিনালস বেলেরিয়া, লেবু-কেটা, লেবুর নির্যাস, হাইড্রক্সি বিউ টাই রেট , এবং আরো. প্রতিটি উপাদান সাবধানে তার নির্দিষ্ট সুবিধা এবং synergistic প্রভাব জন্য নির্বাচন করা হয়.
এতে আরও রয়েছে গ্রিন কফি বিন, গ্যানোডার্মা ও জিনসেং নির্যাস, যা খাওয়ার পর শরীরের ক্লান্তিভাব দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাছাড়াও, , গার্সিনিয়া ক্যাম্বোগিয়া নির্যাস, এবং এল-কার্নিটাইনের মতো উপাদান দিয়ে তৈরি হয়েছে, যা ক্ষুধা কমাতে এবং ক্যালোরি গ্রহণের হরমোন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সর্বোপরি, এর আরো একাধিক উপকারিতা ও কার্যকারিতা লক্ষ্য করা যায় যেমনঃ শরীরে চর্বি শোষণ প্রক্রিয়ায় বাধা প্রদান করে ফলে শরিরে অতিরিক্ত চর্বি সৃষ্টি হয় না।
কিটো keto গ্রীন কফির উৎপত্তি
কিটো keto গ্রিন কফি ড্রিম ওয়াকারস এলিট কর্পোরেশন দ্বারা বাজারজাত করা হয় এবং আমেরিকার শিকাগোতে লং লাইফ ফুড প্রোডাক্টস দ্বারা উত্পাদিত হয়। পণ্যটি AFT ড্রাগস এবং BSTI দ্বারা কঠোর পরীক্ষার মধ্য দিয়ে গেছে, এর গুণমান এবং সেবনের জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে।
কিটো keto গ্রীন কফি সেবনের সময়কাল
প্রতি দিন ব্রেক ফাস্ট এবং লাঞ্চ এর 30 মিনিট আগে
কিটো keto গ্রিন কফি কি
কিটো keto গ্রিন কফি , আপনার কেটোজেনিক ডায়েট যাত্রাকে সমর্থন করার জন্য ডিজাইন করা একটি বিপ্লবী পণ্য। এই অনন্য মিশ্রণটি একটি শক্তিশালী গ্রীণ কফি ফর্মুলা তৈরি করতে বিশ্বজুড়ে ভেষজ নির্যাস এবং খনিজগুলিকে একত্রিত করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর, কেটো keto গ্রিন কফি থার্মোজেনেসিসকে উৎসাহিত করে, চর্বি বিপাক বাড়ায় এবং কঠোর ডায়েটের প্রয়োজন ছাড়াই শক্তির মাত্রা বাড়ায় ও ওজন কমায়।
যতই দিন গড়িয়েছে, তত কদর বেড়েছে গ্রিন কফির। শধুই যে কফিপ্রেমীরা যে পছন্দ করছেন এমন নয়, যাঁরা স্বাস্থ্য সচেতন তাঁদেরও বিশেষ পছন্দ এই গ্রিন কফি। এই কফি কিন্তু রোস্টেড নয়। কফি গাছ থেকে দানা তুলে তা নিষ্কাশিত না করেই বানানো হয় এই সবুজ কফির দানা। এর মধ্যে থাকে ক্যাফেইন ও ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড। বলা হয় কফি বীজ রোস্ট করা হলে তার মধ্যে থাকা এই উপকরণগুলি নষ্ট হয়ে যায়। যে কারণে বলা হয় রোস্টেড কফি খেলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। এছাড়াও রোস্টেড হয় না বলে এই কফি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর।
কীভাবে খাবেন কেটো গ্রিন কফি
কেটো keto গ্রিন কফির সুবিধাগুলি উপভোগ করতে, 200 মিলি জলে এক চা চামচ পণ্যটি মিশিয়ে নিন এবং সকালে এবং রাতে খাবারের আগে দুই মিনিটের জন্য বসতে দিন। তারপরে, একটি মগে কফি ঢেলে নিন এবং সেবন করুন।
এবার ওর সঙ্গে মধু আর দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খান। সকালে ব্যয়ামের পর খালি পেটেই খান গ্রিন কফি। এই কফি খাওয়ার অন্তত ১০ মিনিট পর অন্য কিছু খাবেন।
সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য, চিনি, মিষ্টি, মাংস এবং তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে গিয়ে কেটো keto গ্রিন কফি প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

Keto green coffee কেন প্রয়োজন
যারা ডায়েট বা এক্সারসাইজ করেও ওজন কমাতে পারছেন না । সিজারের পরে মোটা হয়ে গেছেন। বসে থাকার কাজ করতে করতে ভুঁড়ি বেড়ে গেছে।এই সমস্যা গুলোর সমাধান হিসেবে keto diet অনেকেরই মনে জায়গা করে নিয়েছে। চিকিৎসক ঈশানী গঙ্গোপাধ্যায় জানান, আসলে কিটো keto ডায়েট করার আগে আপনাকে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। রোগীর সুগার, প্রেশার, হার্টের অসুখ বা অন্য কোনও ক্রনিক রোগ আছে কিনা দেখতে হয়। এর পাশাপাশি দেখা উচিত তিনি কতটা শারীরিকভাবে সক্রিয়। এছাড়া তাঁর কতটা খাবার খাওয়া প্রয়োজন তাও দেখতে হয়।
ঈশানী গঙ্গোপাধ্যায় জানান, এই ডায়েটের অনেক সমস্যা রয়েছে-শরীরে প্রচুর ফ্যাট বার্ন হয়। তাই গোটা প্রক্রিয়ার সঙ্গে তাল মেলাতে না পেরে অনেক ক্ষেত্রেই কিডনি, হার্টের উপর প্রভাব পড়ে।প্রচুর ইউরিন হয় এই ডায়েট করলে। তাই সোডিয়াম, পটাশিয়ামের ঘাটতি থাকে।ম্যাক্রো নিউট্রিয়েন্ট শরীরে ঘাটতি থাকে। তাই শরীর খারাপ হতে পারে।আপনার শরীরে চাহিদা মতো ব্যালেন্স ডায়েট, যেখানে কার্ব, ফ্যাট, প্রোটিনের সমতা রয়েছে, এমন ডায়েটের মাধ্যমেও খুব সহজে কমানো যায় ওজন। তাই এই বিষয় এ keto green coffee র অত্যন্ত কার্যকর। যা সেবন করলে নিঃসন্দেহে ওজন কমবে।
কিটো keto গ্রীন কফির সেবনের নিয়ম
তবে গ্রিন কফি খাওয়ার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। সেই নিয়ম মেনে না খেলে হতে পারে কিছু শারীরিক অসুবিধে। তবে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ক্যাফেইন মেটাবলিজম রেট ১০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে পারে। ক্লোরোজেনিক অ্যাসিডের সাহায্যে ক্যাফেইন পৌষ্টিকনালীতে কার্বোহাইড্রেট শোষণ কমাতে পারে। রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়িয়ে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। টানা ১২ সপ্তাহ ধরে গ্রিন কফি খেলে শরীর ভালো থাকে আর উপকারও পাওয়া যায়।
কিটো keto গ্রীন কফির উপকারিতা
এখন আর অতিরিক্ত ওজন নিয়ে চিন্তা করতে হবে না ।এই কেটো গ্রিন কফি সেবনে মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই ভালো একটা রেজাল্ট পেয়ে যাবেন।খাবার আগে খালি পেটে সকালে এবং রাত্রে প্রতিদিন দুইবেলা সেবন করতে হবে ।সাধারণ কফির মতোই তৈরি করে নিতে হবে।কাপে এক চা চামচ কেটো গ্রিন কফি নিয়ে গরমপানি দিয়ে ভালোভাবে মিক্সার করে নিয়ে খেতে হবে।এভাবে রেগুলার সেবনে কোনো ডায়েট বা এ ক্সাসাইজ ছাড়াই ৮-১০ কেজি ওজন কমাতে পারবেন মাত্র ১ মাসে।
কিটো keto গ্রীন কফির কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে নিন:
১। ওজন কমায়, শরীর ডিটক্স করে।
২। ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৩। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়।
৪। শরীরকে টক্সিন-মুক্ত বা দূষণ-মুক্ত করে।
৫। সারা দিনে কাজ করার ক্ষমতা বাড়ায় ও ক্লান্তিও কমায়।
৬। মুখে বয়সের ছাপও কমায়।
৭। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ওজন কমানোর পাশাপাশি আপনার তারুণ্য বজায় রাখতে সেবন করুন কিটো গ্রীন কফি।
কিটো keto গ্রীন কফি ওজন কমায়
সকালে এই কফি খেলে অনেক ক্ষণ পেট ভরা লাগে। তার ফলে বেশি খিদে পায় না। অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া ফলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা এই কারণেও নিয়মিত খেতে পারেন গ্রিন কফি।
টক্সিন-মুক্ত রাখতে সাহায্য করে
keto গ্রিন কফি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।সেটি বিপাক হার বাড়াতে তো সাহায্য করেই, এর পাশাপাশি মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতেও দারুণ কাজে লাগে এটি।
যেহেতু রোস্ট করা হয় না তাই এর মধ্যে অন্য উপাদানও থাকে অনেক বেশি।শরীরকে টক্সিন-মুক্ত বা দূষণ-মুক্ত করতে দারুণভাবে কাজে লাগে এই কফি। পেট পরিষ্কার রাখে। লিভার আর রক্ত পরিশোধনের কাজ করে। এর ফলে ত্বকও ভালো থাকে।এর ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগবালাইয়ের আশঙ্কা কমে।
আরো পড়ুন
- DZ09 স্মার্ট ওয়াচ Smartwatch-ক্রেতাদের কাছে কি সাশ্রয়ী?
- Why you should go for GT20 Smartwatch?
- Heron Max RO 8L Water Purifier (hot+normal)
- Best Multifunction Oven Storage Rack
- ঘরে বসেই স্বল্প সময়ের অধিক আয় income কিভাবে করবো?
রোগ প্রতিরোধ করে
কফি পানের আরেকটি সুবিধা হল এটি আপনার শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। কফিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশনের সমালোচনামূলক পর্যালোচনাতে প্রকাশিত 2011 সালের একটি গবেষণা অনুসারে, ডায়াবেটিস, পারকিনসন্স ডিজিজ, আল্জ্হেইমার রোগ এবং ক্যান্সারের নির্দিষ্ট রূপের সাথে কফি খাওয়ার বিপরীত সম্পর্ক রয়েছে।
রক্তচাপ কমায়
গ্রিন কফির মধ্যে থাকে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড। যা উচ্চ রক্তচাপকে কমিয়ে হৃৎপিণ্ডকে সঠিক ভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে হার্টের সমস্যাকেও অনেকটা দূরে রাখে।
কর্মক্ষমতা বাড়ায়
গ্রিন কফি কর্মক্ষমতা বাড়ায়। কারণ এর মধ্যে থাকে ক্যাফাইন। যা অবসাদ আসতে দেয় না। এর ফলে মন থাকে ফুরফুরে। অনেক বেশি কাজ করা যায়। আর গ্রিন কফি খিদে কমিয়ে দেয়। ফলে সেই সময়ও বাঁচে। বেশি কাজ করা যায়।
বেশ কিছু গবেষণায় ব্যায়ামের আগে ক্যাফেইন গ্রহণ এবং অ্যাথলেটিক পারফরম্যান্স বৃদ্ধির মধ্যে একটি যোগসূত্র দেখা গেছে। স্পোর্টস মেডিসিনে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে ক্যাফেইনকে “শক্তিশালী এর্গোজেনিক সহায়তা” হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং উল্লেখ করেছে যে অ্যাথলেটরা ক্যাফিন খাওয়ার পরে “বেশি পাওয়ার আউটপুটে প্রশিক্ষণ এবং/অথবা দীর্ঘ সময় প্রশিক্ষণ” করতে পারে।
সতেজ থাকতে চান? keto গ্রিন কফিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলি আপনাকে অনেক বেশি সতেজ থাকতে সাহায্য করবে। এর ফলে সারা দিনে কাজ করার ক্ষমতা বাড়বে। ক্লান্তিও কমবে।
ফোকাস উন্নত করে
কঠিন ওয়ার্কআউটের মধ্য দিয়ে ধাক্কা দেওয়ার জন্য বর্ধিত শক্তির পাশাপাশি, ব্ল্যাক কফি মানসিক ফোকাস বাড়ায়, আপনার ওয়ার্কআউটগুলিকে উত্পাদনশীল এবং কার্যকর রাখে।
পেশী ব্যথা হ্রাস
ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয়-এর গবেষকরা দেখেছেন যে ব্যায়াম করার আগে যারা কফি খেয়েছেন তারা তাদের ব্যায়ামের সময় তাদের নন-ক্যাফিনযুক্ত সমকক্ষদের তুলনায় কম পেশী ব্যথা অনুভব করেছেন।
চর্বি হ্রাস ত্বরান্বিত
সম্ভবত আপনার ওয়ার্কআউটের আগে কফি খাওয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এর ফ্যাট-বার্নিং বৈশিষ্ট্য। কফি – যখন ব্যায়ামের আগে খাওয়া হয় – গ্লাইকোজেনের বিপরীতে চর্বি কোষগুলিকে শক্তির উৎস হিসাবে ব্যবহার করতে পারে। এছাড়াও, ব্ল্যাক কফিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন আপনার বিপাককে বাড়িয়ে তুলবে, যা আপনাকে সারাদিনে আরও বেশি ক্যালোরি পোড়ায়। ব্যায়ামের আগে কফি খাওয়া সেই প্রভাব বাড়ায়।
বোনাস হিসাবে, কফিতে পাওয়া ক্যাফিন এবং অন্যান্য যৌগগুলি ক্ষুধা নিবারক হিসাবে কাজ করে, যার ফলে আপনি সামগ্রিকভাবে কম গ্রহণ করেন।
keto গ্রিন কফি যেমন সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে তেমনই হরমোনের কাজকে স্বাভাবিক রাখে। গ্রিন কফির মধ্যে থাকা ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ফ্যাটকে ভেঙে মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে খিদে একদমই পায় না। উপরন্তু ওই ফ্যাট ভেঙে শক্তিও আসে। ফলে শরীর থাকে তরতাজা।keto গ্রিন কফির সঙ্গে টানা এক্সসারসাইজ করলে ফ্যাট অনেকটাই কমে। খাবারের পরিমাণ কমালেই শরীরে ফ্যাট জমবে কম। এছাড়াও গ্রিন কফি খেলে শরীরে সামান্য দুর্বলতা থাকে। যার ফলে খাওয়ার ইচ্ছেটাই কমে যায়।
মুখে বলিরেখা কমাতেও এই কফি কাজে লাগতে পারে। যাঁরা নিয়মিত গ্রিন কফি পান করেন, তাঁদের মুখে বয়সের ছাপও কম পড়ে। এমনই বলছে বহু গবেষণা।
ডায়াবিটিসের সমস্যাও কিছুটা কমাতে পারে এই কফি। এমনিতেই কফির বেশ কিছু উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তার মধ্যে keto গ্রিন কফিতে সেই উপাদানগুলি আরও বেশি মাত্রায় থাকে। ফলে ডায়াবিটিসের সমস্যা থাকলে এই কফি খেয়ে উপকার পাওয়া যেতে পারে।
বাংলাদেশে এর দাম ২০২৩
বাংলাদেশে ওজন কমানোর জন্য কিটো গ্রীন কফির দাম অনেক কম রাখা হয়েছে যাতে সকলেই সাধ্যের মধ্যেই কিনতে পারেন। এই কিটো গ্রীন কফিতে রয়েছে ১০০ ভাগ নির্ভেজাল ভেষজ উপাদান, যা শরীর থকে ওজন কমাতে আদর্শ ভুমিকা পালন করে।
এই বিষয়ে আমি খুব আশাবাদী, যে আপনারা এই রিভিউ টি থেকে অনেক অনেক উপকৃত হয়েছেন।তাহলে আর মাথা না চুলকে চটজলদি অর্ডার করে দিন keto গ্রীন কফি আর ছিপছিপে শরীর পেতে নিয়ম পালন করে সেবন করে যান নিশ্চিন্তে সুফল পেয়ে যাবেন। সবাই অনেক অনেক ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। মনে রাখবেন, ‘স্বাস্থ্য ই সম্পদ ‘।